মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০১০

জনবহুল অস্ট্রেলিয়া চান না গিলার্ড


অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড জনবহুল অস্ট্রেলিয়া নীতিতে বিশ্বাসী নন। তিনি সরকারের জনসংখ্যা বাড়ানোর নীতিতে পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। গিলার্ড বলেছেন, প্রবৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার মধ্যে ভারসাম্য আনার জন্য জনসংখ্যা নীতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। তিনি বলেন, ‘বড় অস্ট্রেলিয়ায় আমি বিশ্বাসী নই।’
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীজুলিয়া গিলার্ড গতকাল রোববার নাইন নেটওয়ার্ককে এসব কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘কেভিন রাড জনবহুল অস্ট্রেলিয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। আমি তাঁর সঙ্গে ভিন্ন মত পোষণ করি। আমরা টেকসই অস্ট্রেলিয়া চাই।’
অস্ট্রেলিয়ায় বর্তমানে দুই কোটি ২০ লাখ লোক রয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড জন্মহার ও অভিবাসন বৃদ্ধির মাধ্যমে ২০৫০ সাল নাগাদ এই জনসংখ্যা তিন কোটি ৬০ লাখে উন্নীত করার আশা প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু গিলার্ড বলেন, এভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় পানি ও খাদ্যসমস্যা দেখা দিতে পারে।
গিলার্ড বলেন, ‘সাড়ে তিন কোটি বা চার কোটি লোকে আমি বিশ্বাসী নই। আমার মনে হয়, এ ব্যাপারে সিডনি, মেলবোর্ন অথবা কুইন্সল্যান্ডে গিয়ে কাউকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আপনার দিকে চেয়ে থাকবেন এবং বলবেন, এসব লোক যাবেটা কোথায়?’ তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমাদের একটা টেকসই অস্ট্রেলিয়া দরকার। যেটা হবে আমাদের অভয়ারণ্য, আমাদের বাড়ি।’
তবে অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দক্ষ অভিবাসী এখনো প্রয়োজন। শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া এখনো অব্যাহত রাখবে ক্যানবেরা। আমি চাই না দক্ষ জনবলের অভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাক। কিন্তু এটাও চাই না—অস্ট্রেলিয়ার কিছু এলাকায় ২৫ শতাংশ লোক বেকার থাকুক।’
রক্ষণশীল বিরোধী শিবির প্রধানমন্ত্রী গিলার্ডের জনসংখ্যা নীতির সমালোচনা করে বলেছে, প্রধানমন্ত্রীর এ নীতি টেকসই জনসংখ্যার পরিপন্থী। তবে যাঁরা বলছেন, বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ অস্ট্রেলিয়াতে নেই, তাঁরা নতুন প্রধানমন্ত্রীর নীতির প্রশংসা করেছেন।
ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির নেতা কেলভিন থম্পসন বলেছেন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সাধারণ অস্ট্রেলিয়ানদের কল্যাণের কথা ভাবছেন। তিনি বলেন, জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার ফলে সাধারণ অস্ট্রেলিয়ানরা খাদ্য ও পানিসংকট নিয়ে উদ্বিগ্ন। আবাসন সংকট, কার্বন নিগর্মন ও ক্রমবর্ধমান যানজট সমস্যা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত। নগরবাসীর জীবনযাত্রার মান ও বন্য জীবজন্তুর নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে গত বৃহস্পতিবার শপথ নেন জুলিয়া গিলার্ড। এএফপি।
সূত্রঃ প্রথম আলো, তারিখ: ২৮-০৬-২০১০

সোমবার, ২১ জুন, ২০১০

:: Healthy Tasks Office/Daily and Gastric Troubles ::



Each Hour Healthy Task in OFFICE TIME:

1. Drink water two sip
2. Eat a piece of biscuit
3. Get up from chair
4. Move Hand in front and back 5 times


Healthy Task Daily:

1. Exercise is not optional. My goal is to exercise every day. There are some days that I just can’t do it due to illness, work or family commitments but if at the end of a week I haven’t worked out at least 4 times I know I'm not doing enough. Exercise has other benefits besides weight loss. I am so much fitter than I was a year ago.
2. Track every point. Every tiny thing that goes into your mouth has to be tracked.
3. Most vegetables are point free. You can eat as many as you like.
4. Most fruit is only 1 point. Fruit is a good way to satisfy your sweet cravings.
5. Let your family and friends know that you are on weight watchers.
6. Avoid ordering desert. Just have a coffee.


Treat Gastric Troubles:

1. Reduce daily intake of coffee and tea. Drink enough water every day to keep you healthy.
2. Avoid eating sweets after the meals and stop drinking water after eating sweets.
3. Include fruits in your morning meal. Fibers and natural supplements help to retain energy and overcome acidity related problems of the stomach.
4. Avoid spicy foods, vinegar, black tea, chocolate etc. these are a reason for gas and acidity.
5. Eat vanilla ice cream or drink a glass of cold milk to get immediate relief from gas and acidity.
6. Ginger, clove/long; This is good for immediate relief from gas and acidity
7. Avoid raw vegetable salads like onion (পেঁয়াজ), cabbage (বাধাকপি) and radish (মূলা). These are acidity generating vegetables.

বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০১০

স্থায়ী অভিবাসন নিয়ে যারা আসছেন তাদের জন্য কিছু টিপস

স্থায়ী অভিবাসন নিয়ে যারা আসছেন তাদের জন্য কিছু টিপস