যেমন কাল, বড় স্ক্রীনের টীভিগুলো দেখে ভবিষ্যতে পয়সা হলে কোনটা পছন্দ করব তা যাচাই করতে নেমে পড়লাম। অনেক সময় নিয়ে দেখে শুনে পছন্দও করে ফেললাম, তারপর JB-HIFI' দোকানটা থেকে বের হবার সময় মনে হলো -- 'প্রয়োজন জিনিষটাই আপেক্ষিক, এ থেকে নিজেকে যত দূরে রাখা যায় ততই মংগল'। :-)
বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১০
দিনাতিপাত-২
ডিসেম্বর এর এই সময়, চারদিকে খালি কেনাকাটার ধুম, স্পেশাল অথবা SALE এর ছড়াছড়ি। কে কত কম দামে জিনিষ ছেড়ে দিতে পারবে আর ক্রেতারা কত দ্রূত সেটা বগলদাবা করতে পারবে - এর প্রতিযোগিতা চলে সারাটা মাস ধরে। অবশ্য আমি যেহেতু এখনও বেকার, তাই আমার কাছে সবই সমান। আমি তাই যখন এখানকার westfield shopping center এ যাই (না হলেই নয়, এমন কিছু দরকারী জিনিষ কিনতে), তখন আমি হয়ে যাই অনেকটা সাদা-কালো চোখের ভিখিরির মতো অথবা বলা যেতে পারে, শুন্য চোখে যা দেখি সবই বেশি বেশি লাগে, তবে শখও যে হয় না তা নয়।
সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০
দিনাতিপাত -১
ভাল না লাগার সব আয়োজন যেন করে বসে আছি। দিনগুলো কাটছে বড্ড একাকীত্বে। পরিবারকে দেশে রেখে বিদেশ জীবনে স্বায়ী হবার প্রানান্ত চেষ্টায় অন্য অনেকের মতো আমিও আক্রান্ত। সারাজীবন নিজের শহর ছেড়ে, কাছের মানুষ ছেড়ে খুব বেশি দূরে যাবার কখনও দরকার হয়নি। আর এখন এসে পড়েছি সম্পূর্ন নতুন শহরে। চারপাশে সারাক্ষন অচেনা মানুষ, অচেনা পরিবেশের আনাগোনা। অচেনার ভিড়ে শুধু এখন নিজেকেই চেনা যায়। খুব হতাশা নিয়ে নয়, খুব আগ্রহ নিয়েই পরিবর্তিত জীবনের রূপরেখা টানি, ভাবি কি এক দূর্মোহ তাড়নায় নিজেকে বদলাতে নিয়ে এসেছি এ নতুন পরিবেশে। ভাল লাগে না কিছুই, যখন দেখি সময় কেটে যাচ্ছে, কিন্তু এখনও নিয়মিত চালিয়ে নেবার প্রয়োজন মেটাতে পারছি না। অন্যদিকে ভালবাসার মানুষগুলো অপেক্ষায় আমার সবুজ সিগন্যালের জন্য। মুখিয়ে আছে, আমিও আছি কবে আসবে সেই সন্ধিক্ষন!
যথেষ্ট শিক্ষা, যথেষ্ট অভিজ্ঞতা, প্রয়োজনীয় ভিসা থাকার পরো কিছু করে উঠতে পারছি না। যদিও আশা নামক খড়কূটা এখনও আকড়ে ধরে আছি। সাথে আছে বাবা-মার দোয়া, স্ত্রীর ভালবাসা, সন্তানের প্রতি অসম্ভব মায়া; এসবই আমার এই জীবনের পাথেয়। আমার এই পার করে আসা জীবনে কাছের মানুষগুলোই আমার সবচেয়ে বেশি ভরসা।
বেঁচে থাকার চেষ্টা যে কত পীড়াদায়ক তা বিদেশে জীবন শুরু না করলে বোঝা যায় না। আমিও শুরু করলাম, হয়তো এক সময় আমিও পুলকিত হবো এই আশাহত দিনগুলোর কথা ভেবে; ভাববো কতই না কষ্টকর ছিল এইসব দিনরাত্রি।
যথেষ্ট শিক্ষা, যথেষ্ট অভিজ্ঞতা, প্রয়োজনীয় ভিসা থাকার পরো কিছু করে উঠতে পারছি না। যদিও আশা নামক খড়কূটা এখনও আকড়ে ধরে আছি। সাথে আছে বাবা-মার দোয়া, স্ত্রীর ভালবাসা, সন্তানের প্রতি অসম্ভব মায়া; এসবই আমার এই জীবনের পাথেয়। আমার এই পার করে আসা জীবনে কাছের মানুষগুলোই আমার সবচেয়ে বেশি ভরসা।
বেঁচে থাকার চেষ্টা যে কত পীড়াদায়ক তা বিদেশে জীবন শুরু না করলে বোঝা যায় না। আমিও শুরু করলাম, হয়তো এক সময় আমিও পুলকিত হবো এই আশাহত দিনগুলোর কথা ভেবে; ভাববো কতই না কষ্টকর ছিল এইসব দিনরাত্রি।
শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১০
Difference of Accents!
It's really interesting when you find there have lot of accents in different countries which u need to listen and as well as you need to be habituated sometimes. I found a series of cool video of "victorlinguist" who has acted well enough (though it's hilarious) through his accent power. Let's watch the difference of Australian, British, American, Cockney & Indian type.
Links:
Australian Accent: OZ English
American Accent: American English!
British Accent: Standard British!
Cockney's Accent: Cockney English and
Indian Accent: Indian English!!!
Thanks to All!!
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)