যেমন কাল, বড় স্ক্রীনের টীভিগুলো দেখে ভবিষ্যতে পয়সা হলে কোনটা পছন্দ করব তা যাচাই করতে নেমে পড়লাম। অনেক সময় নিয়ে দেখে শুনে পছন্দও করে ফেললাম, তারপর JB-HIFI' দোকানটা থেকে বের হবার সময় মনে হলো -- 'প্রয়োজন জিনিষটাই আপেক্ষিক, এ থেকে নিজেকে যত দূরে রাখা যায় ততই মংগল'। :-)
বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১০
দিনাতিপাত-২
ডিসেম্বর এর এই সময়, চারদিকে খালি কেনাকাটার ধুম, স্পেশাল অথবা SALE এর ছড়াছড়ি। কে কত কম দামে জিনিষ ছেড়ে দিতে পারবে আর ক্রেতারা কত দ্রূত সেটা বগলদাবা করতে পারবে - এর প্রতিযোগিতা চলে সারাটা মাস ধরে। অবশ্য আমি যেহেতু এখনও বেকার, তাই আমার কাছে সবই সমান। আমি তাই যখন এখানকার westfield shopping center এ যাই (না হলেই নয়, এমন কিছু দরকারী জিনিষ কিনতে), তখন আমি হয়ে যাই অনেকটা সাদা-কালো চোখের ভিখিরির মতো অথবা বলা যেতে পারে, শুন্য চোখে যা দেখি সবই বেশি বেশি লাগে, তবে শখও যে হয় না তা নয়।
সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০
দিনাতিপাত -১
ভাল না লাগার সব আয়োজন যেন করে বসে আছি। দিনগুলো কাটছে বড্ড একাকীত্বে। পরিবারকে দেশে রেখে বিদেশ জীবনে স্বায়ী হবার প্রানান্ত চেষ্টায় অন্য অনেকের মতো আমিও আক্রান্ত। সারাজীবন নিজের শহর ছেড়ে, কাছের মানুষ ছেড়ে খুব বেশি দূরে যাবার কখনও দরকার হয়নি। আর এখন এসে পড়েছি সম্পূর্ন নতুন শহরে। চারপাশে সারাক্ষন অচেনা মানুষ, অচেনা পরিবেশের আনাগোনা। অচেনার ভিড়ে শুধু এখন নিজেকেই চেনা যায়। খুব হতাশা নিয়ে নয়, খুব আগ্রহ নিয়েই পরিবর্তিত জীবনের রূপরেখা টানি, ভাবি কি এক দূর্মোহ তাড়নায় নিজেকে বদলাতে নিয়ে এসেছি এ নতুন পরিবেশে। ভাল লাগে না কিছুই, যখন দেখি সময় কেটে যাচ্ছে, কিন্তু এখনও নিয়মিত চালিয়ে নেবার প্রয়োজন মেটাতে পারছি না। অন্যদিকে ভালবাসার মানুষগুলো অপেক্ষায় আমার সবুজ সিগন্যালের জন্য। মুখিয়ে আছে, আমিও আছি কবে আসবে সেই সন্ধিক্ষন!
যথেষ্ট শিক্ষা, যথেষ্ট অভিজ্ঞতা, প্রয়োজনীয় ভিসা থাকার পরো কিছু করে উঠতে পারছি না। যদিও আশা নামক খড়কূটা এখনও আকড়ে ধরে আছি। সাথে আছে বাবা-মার দোয়া, স্ত্রীর ভালবাসা, সন্তানের প্রতি অসম্ভব মায়া; এসবই আমার এই জীবনের পাথেয়। আমার এই পার করে আসা জীবনে কাছের মানুষগুলোই আমার সবচেয়ে বেশি ভরসা।
বেঁচে থাকার চেষ্টা যে কত পীড়াদায়ক তা বিদেশে জীবন শুরু না করলে বোঝা যায় না। আমিও শুরু করলাম, হয়তো এক সময় আমিও পুলকিত হবো এই আশাহত দিনগুলোর কথা ভেবে; ভাববো কতই না কষ্টকর ছিল এইসব দিনরাত্রি।
যথেষ্ট শিক্ষা, যথেষ্ট অভিজ্ঞতা, প্রয়োজনীয় ভিসা থাকার পরো কিছু করে উঠতে পারছি না। যদিও আশা নামক খড়কূটা এখনও আকড়ে ধরে আছি। সাথে আছে বাবা-মার দোয়া, স্ত্রীর ভালবাসা, সন্তানের প্রতি অসম্ভব মায়া; এসবই আমার এই জীবনের পাথেয়। আমার এই পার করে আসা জীবনে কাছের মানুষগুলোই আমার সবচেয়ে বেশি ভরসা।
বেঁচে থাকার চেষ্টা যে কত পীড়াদায়ক তা বিদেশে জীবন শুরু না করলে বোঝা যায় না। আমিও শুরু করলাম, হয়তো এক সময় আমিও পুলকিত হবো এই আশাহত দিনগুলোর কথা ভেবে; ভাববো কতই না কষ্টকর ছিল এইসব দিনরাত্রি।
শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১০
Difference of Accents!
It's really interesting when you find there have lot of accents in different countries which u need to listen and as well as you need to be habituated sometimes. I found a series of cool video of "victorlinguist" who has acted well enough (though it's hilarious) through his accent power. Let's watch the difference of Australian, British, American, Cockney & Indian type.
Links:
Australian Accent: OZ English
American Accent: American English!
British Accent: Standard British!
Cockney's Accent: Cockney English and
Indian Accent: Indian English!!!
Thanks to All!!
শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১০
আত্নকথন (বৃষ্টি স্নাত দুপুর)
বাইরে সারাদিন ঝিম মারা বৃষ্টি পড়ছে; পড়ছে তো পড়ছেই। এই বৃষ্টি স্নাত দুপুর বেলায় ভরপেট গরম গরম খিচূরী, বেগুন ভাজা আর ডিম ভুনা খেয়ে ঘুম দিতে পারলে মনটা একদম আয়েশী হয়ে উঠতো। অথচ সব বরবাদ করে আমি শুন্য পেটে লেখালেখিতে ব্যস্ত। গত দু'দিন আমার পরিপাকতন্ত্রের গরমিলে আমার অবস্থা করুন থেকে করুনতর। বারংবার নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাওয়া-আসায় আমার মাঝে এখন শুন্যতা ভর করেছে। শুন্য পেটে আসলে মনটাও শুন্য শুন্য লাগে; মনে হয় দুনিয়ার তাবৎ জিনিষ শুন্য দিয়ে গুনন দেয়া হয়েছে।
শরীরটা ভাল থাকলে এমন বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে রাস্তায় হাটবার চেষ্টা করতাম। যদিও জীবনে একবারই তা করা হয়েছিল। মনে আছে, বাইরে এইরকম গুড়ম গুড়ম করা আকাশে নির্লিপ্ত ভাবে পড়ে যাওয়া বৃষ্টির দিনে আমিও তাল মিলিয়ে ছিলাম। অনেকটা পথ একাই হেটে আর নিজের সাথে কথা বলে সময় কাটিয়ে দিয়েছিলাম। কথপকোথনে নিজের দুই সত্বার আত্নপ্রকাশ ঘটেছিল, মনে হয়েছিলো নিজেকে জয় করার জন্য এতো সুন্দর সময় হয়তো আর পাওয়া যাবে না কখনও। সবমিলিয়ে ছিল বাইরে বৃষ্টি, চোখের বৃষ্টি আর মনে ছিল ভাল-লাগার মেঘ। আর এখন পৃথিবী যতই কাদুক, আমার তাকিয়ে সময় পার করা ছাড়া আর যে কোন কাজ নেই!
নিজের সাথে হারিয়ে যাওয়া বা কথা বলা আমার অনেক পুরোনো অভ্যাস, বৃষ্টিস্নাত সকাল/ দুপুর/ সন্ধ্যা আমাকে বারবার নিজের কাছে নিয়ে যায়; কানের কাছে এসে যেন বলতে থাকে সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে কথা বলে নেও।আর তাই হয়তো এইরকম দিনের জন্য বছর জূড়ে প্রতিক্ষা করি।
শরীরটা ভাল থাকলে এমন বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে রাস্তায় হাটবার চেষ্টা করতাম। যদিও জীবনে একবারই তা করা হয়েছিল। মনে আছে, বাইরে এইরকম গুড়ম গুড়ম করা আকাশে নির্লিপ্ত ভাবে পড়ে যাওয়া বৃষ্টির দিনে আমিও তাল মিলিয়ে ছিলাম। অনেকটা পথ একাই হেটে আর নিজের সাথে কথা বলে সময় কাটিয়ে দিয়েছিলাম। কথপকোথনে নিজের দুই সত্বার আত্নপ্রকাশ ঘটেছিল, মনে হয়েছিলো নিজেকে জয় করার জন্য এতো সুন্দর সময় হয়তো আর পাওয়া যাবে না কখনও। সবমিলিয়ে ছিল বাইরে বৃষ্টি, চোখের বৃষ্টি আর মনে ছিল ভাল-লাগার মেঘ। আর এখন পৃথিবী যতই কাদুক, আমার তাকিয়ে সময় পার করা ছাড়া আর যে কোন কাজ নেই!
নিজের সাথে হারিয়ে যাওয়া বা কথা বলা আমার অনেক পুরোনো অভ্যাস, বৃষ্টিস্নাত সকাল/ দুপুর/ সন্ধ্যা আমাকে বারবার নিজের কাছে নিয়ে যায়; কানের কাছে এসে যেন বলতে থাকে সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে কথা বলে নেও।আর তাই হয়তো এইরকম দিনের জন্য বছর জূড়ে প্রতিক্ষা করি।
শুক্রবার, ২০ আগস্ট, ২০১০
আত্নকথন (শুন্যতা)
রোজা রাখলে নিজের মধ্যে কেমন জানি শুন্যতা বিরাজ করে, আসলে কতবড় শুন্যতায় আমরা সবাই বেঁচে আছি - এ সম্পর্কে হয়তো আমাদের কারও পরিস্কার ধারনা নাই। একঘেয়ে জীবনে একটানা একই রকম অনুভূতির মধ্যে দিয়ে আমাদের নিত্য বসবাস। শুকিয়ে যাওয়া কল্পনা এখন আর সজীব হয়ে ফুঁটে উঠতে পারে না নিজের মতো করে। ক্রমাগত সংগ্রাম চারপাশের কঠিন হতে কঠিনতর হয়ে উঠা পরিবেশের সাথে নিজেকে অভি্যোজিত করার প্রয়াসে।নিজের সাথে আনন্দ করা যেন এখন হয়ে উঠেছে অনেকটা গদ্য কার্টূনের মতো, যেখানে রূঢ় চারিত্রিকতায় আকর্ষিত আমরা। ভাল একটা বন্ধুর খোঁজে মনে হয় এ জীবনটাই পার হয়ে যাবে, তবুও সত্যিকারের সেই বান্ধব মানুষটাকে হয়তো কখনো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এত সব না পাওয়ার খোঁজে নিজের মনের মধ্যেই শুন্যতার সৃষ্টি, সেখানে দিন শেষে ইফতারে মনকে মানাতে চাওয়া, শরীরকে বলতে চাওয়া -- এই চেষ্টাময় বাঁচার স্নিগ্ধতাতেই হয়তো পূর্নতা।
মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০১০
আত্নকথন
আর মাত্র দিন কয়েক পর সিডনির উদ্দেশ্যে রওনা হবো। যতই দিন যাচ্ছে মনে পিছুটান বাড়ছে, ভাল না লাগার বিভিন্ন উপলক্ষ হচ্ছে। সারাক্ষন ঝিম মেরে বসে থাকি, চেষ্টা করি টুকটাক গোছানোর; আসলে গোছানোরও খুব বেশি কিছু নাই। বেশিরভাগ জিনিষই এর-ওর বাসায় ফেলে রেখে যাব। বিক্রি করলে ১/৩ ভাগের কমও টাকা পাওয়া যায় না; সাথে বরং মনটা খারাপ হয়।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার রেসিজমের খবর গুগলে সার্চ দিয়ে পড়ি আর মনে ভয় ধরে। ভয়ের আরও কারন পুরা পরিবার নিয়ে যাচ্ছি; ছেলে আমার বড় হবে সেখানে, পড়বে সেখানের স্কুলে। নতুন দেশের দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিক হয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম করতে হবে; যদিও এ নিয়ে আমি ভীত নই।নিশ্চয় আল্লাহ্ কোন না কোন ব্যবস্থা করবেন, কিন্তু ভয় সেই রেসিজমকেই। আসলে দেশ ছাড়বার মূল কারন দেশের সবকিছুতেই অসংগতি পেয়ে, যদিও টিকটিকির মতো ভালভাবেই বেঁচে ছিলাম। তবুও ছাড়ছি, হয়তো ভাল কিছুর আশায়, হয়তো কপালের ফেরে। (চলবে)
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার রেসিজমের খবর গুগলে সার্চ দিয়ে পড়ি আর মনে ভয় ধরে। ভয়ের আরও কারন পুরা পরিবার নিয়ে যাচ্ছি; ছেলে আমার বড় হবে সেখানে, পড়বে সেখানের স্কুলে। নতুন দেশের দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিক হয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম করতে হবে; যদিও এ নিয়ে আমি ভীত নই।নিশ্চয় আল্লাহ্ কোন না কোন ব্যবস্থা করবেন, কিন্তু ভয় সেই রেসিজমকেই। আসলে দেশ ছাড়বার মূল কারন দেশের সবকিছুতেই অসংগতি পেয়ে, যদিও টিকটিকির মতো ভালভাবেই বেঁচে ছিলাম। তবুও ছাড়ছি, হয়তো ভাল কিছুর আশায়, হয়তো কপালের ফেরে। (চলবে)
শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০১০
কুকুরদের জন্য হোটেল এবং স্পা!
জাপান এ গৃহপালিত পশুপাখির মধ্যে কুকুর অন্যতম। কুকুরদের জন্য হোটেল এবং স্পা এর ব্যাবস্থা আছে এবং সেখানে মেম্বারশীপের জন্য আপনাকে দিতে হবে $২০,০০০। -সামাজিক ব্যবহার শেখানো, ওজন বাড়াতে বা কমাতে চাইলে ভর্তি করে দিতে হবে "ডগ'স অ্যাথলেটিক ক্লাব"-এ।
প্রিয় কুকুরের শব সৎকারের খরচটাও খুব সামান্য! মাত্র $৮,৩০০ খরচ করলেই সেটা মনে রাখার মতো একটা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা যাবে। এই রকম সব আনন্দদায়ক নাকি আমাদের পরিস্থিতিতে নিরানন্দদায়ক তার বিস্তারিত আছে এই অর্ন্তজালের লিঙ্কটাতেঃ http://bit.ly/90z9Hu
প্রিয় কুকুরের শব সৎকারের খরচটাও খুব সামান্য! মাত্র $৮,৩০০ খরচ করলেই সেটা মনে রাখার মতো একটা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা যাবে। এই রকম সব আনন্দদায়ক নাকি আমাদের পরিস্থিতিতে নিরানন্দদায়ক তার বিস্তারিত আছে এই অর্ন্তজালের লিঙ্কটাতেঃ http://bit.ly/90z9Hu
শুক্রবার, ২৩ জুলাই, ২০১০
বড় কথার ছোট পারিভাষিক রূপ
নেটে চ্যাট করার সময় বা খোমাখাতায় অনেকেই অনেকরকম বড় কথার ছোট পারিভাষিক রূপ লিখে, যেটা বেশিরভাগ সময়ই আমাদের বুঝতে কষ্ট হয়। এইরকম না বোঝার ঝামেলা এড়াতে খুব সহজেই জেনে নিন কিছু শব্দের বিস্তারিত রূপ। আমি একটা লিংক দিলাম < এখানে > ; যদিও সবগুলা দরকার হয়না...তবুও জেনে নিন কথা বা খোমাখাতায় উদ্ধৃতির ফাকে!
সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০১০
উটের জকি হিসেবে বাংলাদেশী শিশুদের করুন অবস্থা দেখুন!
উটের জকি হিসেবে বাংলাদেশী শিশুদের করুন অবস্থা দেখুন এই ভিডিওতেঃ < ভিডিও লিংক >
আর সবচেয়ে হতাশা জনক হলো যখন বাংলাদেশে এসে নামমাত্র ক্ষতিপূরন দিয়ে যায় আমিরাতের প্রতিনিধিরা। আমি ভেবে পাই না, ক্ষতিপূরন দিয়ে কি হবে, আগে দরকার দেশের শিশুদের রক্ষা করা এই পাপাচার, দাসত্বের হাত থেকে। < খবরটির লিংক >
সূত্রঃ http://bit.ly/cfUiGR
আর সবচেয়ে হতাশা জনক হলো যখন বাংলাদেশে এসে নামমাত্র ক্ষতিপূরন দিয়ে যায় আমিরাতের প্রতিনিধিরা। আমি ভেবে পাই না, ক্ষতিপূরন দিয়ে কি হবে, আগে দরকার দেশের শিশুদের রক্ষা করা এই পাপাচার, দাসত্বের হাত থেকে। < খবরটির লিংক >
সূত্রঃ http://bit.ly/cfUiGR
রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০১০
Urinary Tract Infections
ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেক্সন জনিত সমস্যা নিয়ে অবহেলা করবেন না। সাধারনতঃ ইউরিন কালচার টেস্টে, সাথে আল্ট্রাসাঊন্ড টেস্টে ধরা পড়ে আপনার এই সমস্যার অবস্থা। আমি অন্তর্জালে ঘাটাঘাটি করে কিছু তথ্য পেলাম < এইখানে >
আমাদের দেশের ওয়াসার পানির অবস্থা অতি খারাপ, সাথে পানি অনিয়মিত খাওয়া, সাস্থ্য জ্ঞানের অভাব সব মিলিয়ে করুন অবস্থা এদেশের মানুষের। বাজারে সান্তারা, অ্যাল্কুলি নামে কিছু ঔষধ পাওয়া যায়, যা পানির সাথে মিশিয়ে খেতে হয় জ্বালাপোড়া সাময়িক নিবাড়নের জন্য; কিন্তু যদি প্রায়ই আপনার এ সমস্যা হয়, তবে অবশ্যি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
পরিশেষে সুস্থ থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করাটাই শ্রেয়।
আমাদের দেশের ওয়াসার পানির অবস্থা অতি খারাপ, সাথে পানি অনিয়মিত খাওয়া, সাস্থ্য জ্ঞানের অভাব সব মিলিয়ে করুন অবস্থা এদেশের মানুষের। বাজারে সান্তারা, অ্যাল্কুলি নামে কিছু ঔষধ পাওয়া যায়, যা পানির সাথে মিশিয়ে খেতে হয় জ্বালাপোড়া সাময়িক নিবাড়নের জন্য; কিন্তু যদি প্রায়ই আপনার এ সমস্যা হয়, তবে অবশ্যি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
পরিশেষে সুস্থ থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করাটাই শ্রেয়।
মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০১০
* Infant or Children's Dehydration Problem*
Dehydration is one of the stupid disease I have ever faced on mine baby & other relative's infants. Actually, when I found that mine baby is in deep trouble with the syndrome like diarrhea, vomiting; I felt like horrible. It's truly difficult to feed this size of children a recommend amount of water/fluid, but there haven't any way. My wife's teen sister (13 yrs old), 2 days before was in serious dehydration and almost going to shock! (BP was 30/70). She is still fighting of dehydration problem and was needed to provide direct running saline through vain. Hope she will be fine after this day.
I tried to take advices from child specialist and the common advice is feeding proper amount of fluid (200 ML) after each purging. And if it's more than 3 times purging in 1 hour; the patient should be taken fluid directly through vain! But I still don't want to inject mine babies little body. So, I have planned to feed proper fluid.
The following rough guide to the amount of ORS needed in the first 4 to 6 hours of treatment for a mildly dehydrated person:
* Up to 11 pounds: 200-400 ml
* 11-22 pounds: 400-00 ml
* 22-33 pounds: 600-800 ml
* 33-44 pounds: 800-1000 ml
* 44-66 pounds: 1000-1500 ml
* 66-88 pounds: 1500-2000 ml
* 88+ pounds: 2000-4000 ml
From internet, there have some common advice I found and like to share with everyone:
1. How to treat dehydration: http://bit.ly/bMnPOR
2. Kids Need Water: http://bit.ly/bl15N6
3. Dehydration: http://bit.ly/ds9iYW
4. When ur baby is sick: http://bit.ly/co7yUB
------------------------------------------------------------------------------------
মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০১০
জনবহুল অস্ট্রেলিয়া চান না গিলার্ড
অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড জনবহুল অস্ট্রেলিয়া নীতিতে বিশ্বাসী নন। তিনি সরকারের জনসংখ্যা বাড়ানোর নীতিতে পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। গিলার্ড বলেছেন, প্রবৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার মধ্যে ভারসাম্য আনার জন্য জনসংখ্যা নীতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। তিনি বলেন, ‘বড় অস্ট্রেলিয়ায় আমি বিশ্বাসী নই।’
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীজুলিয়া গিলার্ড গতকাল রোববার নাইন নেটওয়ার্ককে এসব কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘কেভিন রাড জনবহুল অস্ট্রেলিয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। আমি তাঁর সঙ্গে ভিন্ন মত পোষণ করি। আমরা টেকসই অস্ট্রেলিয়া চাই।’
অস্ট্রেলিয়ায় বর্তমানে দুই কোটি ২০ লাখ লোক রয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড জন্মহার ও অভিবাসন বৃদ্ধির মাধ্যমে ২০৫০ সাল নাগাদ এই জনসংখ্যা তিন কোটি ৬০ লাখে উন্নীত করার আশা প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু গিলার্ড বলেন, এভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় পানি ও খাদ্যসমস্যা দেখা দিতে পারে।
গিলার্ড বলেন, ‘সাড়ে তিন কোটি বা চার কোটি লোকে আমি বিশ্বাসী নই। আমার মনে হয়, এ ব্যাপারে সিডনি, মেলবোর্ন অথবা কুইন্সল্যান্ডে গিয়ে কাউকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আপনার দিকে চেয়ে থাকবেন এবং বলবেন, এসব লোক যাবেটা কোথায়?’ তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমাদের একটা টেকসই অস্ট্রেলিয়া দরকার। যেটা হবে আমাদের অভয়ারণ্য, আমাদের বাড়ি।’
তবে অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দক্ষ অভিবাসী এখনো প্রয়োজন। শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া এখনো অব্যাহত রাখবে ক্যানবেরা। আমি চাই না দক্ষ জনবলের অভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাক। কিন্তু এটাও চাই না—অস্ট্রেলিয়ার কিছু এলাকায় ২৫ শতাংশ লোক বেকার থাকুক।’
রক্ষণশীল বিরোধী শিবির প্রধানমন্ত্রী গিলার্ডের জনসংখ্যা নীতির সমালোচনা করে বলেছে, প্রধানমন্ত্রীর এ নীতি টেকসই জনসংখ্যার পরিপন্থী। তবে যাঁরা বলছেন, বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ অস্ট্রেলিয়াতে নেই, তাঁরা নতুন প্রধানমন্ত্রীর নীতির প্রশংসা করেছেন।
ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির নেতা কেলভিন থম্পসন বলেছেন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সাধারণ অস্ট্রেলিয়ানদের কল্যাণের কথা ভাবছেন। তিনি বলেন, জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার ফলে সাধারণ অস্ট্রেলিয়ানরা খাদ্য ও পানিসংকট নিয়ে উদ্বিগ্ন। আবাসন সংকট, কার্বন নিগর্মন ও ক্রমবর্ধমান যানজট সমস্যা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত। নগরবাসীর জীবনযাত্রার মান ও বন্য জীবজন্তুর নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে গত বৃহস্পতিবার শপথ নেন জুলিয়া গিলার্ড। এএফপি।
সূত্রঃ প্রথম আলো, তারিখ: ২৮-০৬-২০১০
সোমবার, ২১ জুন, ২০১০
:: Healthy Tasks Office/Daily and Gastric Troubles ::
Each Hour Healthy Task in OFFICE TIME:
1. Drink water two sip
2. Eat a piece of biscuit
3. Get up from chair
4. Move Hand in front and back 5 times
Healthy Task Daily:
1. Exercise is not optional. My goal is to exercise every day. There are some days that I just can’t do it due to illness, work or family commitments but if at the end of a week I haven’t worked out at least 4 times I know I'm not doing enough. Exercise has other benefits besides weight loss. I am so much fitter than I was a year ago.
2. Track every point. Every tiny thing that goes into your mouth has to be tracked.
3. Most vegetables are point free. You can eat as many as you like.
4. Most fruit is only 1 point. Fruit is a good way to satisfy your sweet cravings.
5. Let your family and friends know that you are on weight watchers.
6. Avoid ordering desert. Just have a coffee.
Treat Gastric Troubles:
1. Reduce daily intake of coffee and tea. Drink enough water every day to keep you healthy.
2. Avoid eating sweets after the meals and stop drinking water after eating sweets.
3. Include fruits in your morning meal. Fibers and natural supplements help to retain energy and overcome acidity related problems of the stomach.
4. Avoid spicy foods, vinegar, black tea, chocolate etc. these are a reason for gas and acidity.
5. Eat vanilla ice cream or drink a glass of cold milk to get immediate relief from gas and acidity.
6. Ginger, clove/long; This is good for immediate relief from gas and acidity
7. Avoid raw vegetable salads like onion (পেঁয়াজ), cabbage (বাধাকপি) and radish (মূলা). These are acidity generating vegetables.
বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০১০
মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০১০
শনিবার, ২২ মে, ২০১০
কথন
১
আমার ছেলে কথন, এই বছরের ফেব্রুয়ারীর ১২ তারিখে জীবনের প্রথম বছরে পদার্পণ করে। ছেলেটার প্রতি মুহূর্তে বেড়ে উঠা আমি উপভোগ করি। ছেলের প্রতি বাবার যে বাবাময়তা প্রতি মুহূর্তে কাজ করে, তা আমি প্রতিটা সময় টের পাই।
ছেলেটা যখন পৃথিবীতে এসে কয়েক মিনিটের মাথায় তার বাবার দিকে না তাকিয়ে চারপাশের সম্পূর্ণ পৃথিবীর দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল; আর সেই তখন আমি, ‘চারপাশের সম্পূর্ণ পৃথিবী’ ফেলে আমার বিস্ময়ভরা চোখে ছোট্ট শিশুটার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। আমি অবাক করা চোখে ছেলের কপাল ছুয়ে যাওয়া সোজা সোজা চুল, বড় বড় চোখ, ছোট্ট নাকের পরে গোলাপী দুটো ঠোট – আমার সকল ভাললাগায় ছুয়ে গিয়েছিল।আমার বাবা আমারই পাশে দাড়িয়ে তার নাতিটার কানে আওয়াজ দিচ্ছিল আযান দিয়ে। আমার পরিবারের প্রত্যেকটা মানুষ প্রচণ্ড ভাললাগা নিয়ে তাকিয়ে ছিল আমার সন্তানের দিকে। সে যে কি আনন্দ আমার হৃদয় ছুয়ে যাচ্ছিল প্রতিক্ষনে, তা কেবল বাবারাই অনুভব করতে পারে।
২
ছেলে এখন ভালই হাটে, ঘুম থেকে উঠে প্রথমে একটা স্বর্গীয় হাসি দেবে বাবা-মার দিকে আর তারপরই বুক-পেট লাগিয়ে খাট থেকে ধাম করে নেমে পড়ে। এবং সেই যে হাঁটা শুরু হবে তা শেষ হবে রাতে ঘুমানোর আগে। সাথে তার একজন থাকতে হয়, নয়তো দুলকি চালে হাঁটতে গিয়ে, কখন যে কোথায় পড়ে তার ঠিক নাই। এইতো সেদিন হাতে টান খেলো, অফিস থেকে আসা মাত্র দেখি এই কাহিনী। তারাতারি ডাক্তারের কাছে গেলাম। আল্লাহ্র রহমতে একদিন পরেই ঠিক হয়ে গেলো। এরকম বিভিন্ন কাহিনী নিয়েই এখন তাকে নিয়ে সদা ব্যাস্ত। তবে এতে মনের আনন্দটা সব সময়ই তাকেই ঘিরে থাকে।
৩
কথনের দাত উঠেছে ৮ টা, তাও আবার একমাসেই প্রায় ৬ টা দাত উঠেছে। দাত উঠার পর, দুনিয়ার তাবৎ জিনিষ তার খাদ্য বলে তার বিবেচনায় আসে। নিজের হাত, পা থেকে শুরু করে টেবিল, চেয়ার কিছুই বাদ যায় না। আমি এবং বাসার অন্যেরা সবাই মিলে চরম আশান্ত হয়ে তাকে বিভিন্ন ছলে-বলে কৌশলে আটকানোর চেষ্টা করি কিন্তু তার অধ্যবসায় থেকে তাকে দূরে সরানো দায়।
8
আমি আর আমার স্ত্রী দুজনই চাকুরী করি, কথনের ৪০ দিন হওয়ার পর থেকেই আমার সহধর্মিনী অফিস যাওয়া শুরু করে| বাসায় কথনের দাদী বা নানীর থাকতে হয় তার পরিচর্যার জন্য| এটা একটা মহা ঝামেলা, কারন আমি শুরু থেকেই আলাদা থাকি অফিসের কাছাকাছি এলাকায়, যাতায়াত সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য; অন্যদিকে ছুটির পার্থক্যের কারনে শুক্রবার আমি রাখি বাচ্চাকে, আর শনিবার দুজনই বাসায়, রোববার আবার বাবুর মা রাখে কথনকে। তবে শুক্রবার রাখতে গিয়ে আমার আর নামা্য পড়াটা আর হয়ে উঠে না। তবে বাপ-বেটার সময়টা বেশ ভালই কাটে; ছোটখাট খুনসুটি থেকে শুরু করে, মারামারি, নাচানাচি কিছুই বাদ যায় না। ছেলের সমস্যা হলো সে একই জিনিষে খুব বেশী আগ্রহ পায় না, তাই আমাদের ক্রমাগত তার খেলার জিনিষ বদলে দিতে হয়। জিনিষ বদলাতে গিয়ে নিত্য ব্যবহার্য হেন জিনিষ নাই যা তাকে দিতে হয় না। খুবই কম সময় নিয়ে সে পরিবর্তিত জিনিষটার সাথে খেলবে, তারপর ছুড়ে ফেলে দিবে।
৫
একদিন খোমাখাতায় লিখেছিলাম, “বাচ্চা যে এতো জ্বালায় সে সম্পর্কে আমার কখনোই ধারণা ছিল না”।
কারন সারারাত ব্যাপক জ্বালাতন করে সকাল বেলা অফিসে যাওয়ার একটু আগে ঘুম থেকে উঠে পড়ে। আসলে আমাদের সারাটা দিন দেখতে না পেয়ে তার মনটা অনেক খারাপ হয়। আমাদের মনটাও অস্থির হয়ে উঠে বাবুটাকে কাছে পাবার জন্য। আসলে সংসারের প্রবাহমানতায়, বিভিন্ন দিক মিলাতে গিয়ে বিভিন্ন মানষিক প্রশান্তি কখনই মিলানো যায় না। আর সেই সাথে আমরা সবাই ভাল থাকার ক্রমাগত চেষ্টায় প্রতিনিয়ত আক্রান্ত হই।তবে তবুও শেষ পর্যন্ত বলি ভাল আছি।
রবিবার, ১৬ মে, ২০১০
বাংলা গল্পের বই পাবেন এইখানে
# বাংলা গল্পের বই পড়ার জন্য বেশ কিছু সাইট-এর লিঙ্ক খুঁজে পেলাম এখানেঃ
কৃতজ্ঞতায় - জিরো গ্রাফিটি (এটি একটি সংকলিত লিংকের ব্লগ)
বৃহস্পতিবার, ৬ মে, ২০১০
বিপ্লবীদের কথা ... অসাধারন একটি সাইট
আমরা বেশিরভাগ মানুষই বাংলা তথা বিশ্বের বিপ্লবীদের কথা জানিনা, জানবার জন্য অসাধারন একটা ওয়েব সাইটঃ http://www.biplobiderkotha.com
Sharing the Blog: Some Lab Projects from Giants
This blog contains some awesome labs project link from giants, read it:
http://www.somewhereinblog.net/blog/Fusion5/29145861
রবিবার, ২ মে, ২০১০
আইসক্রীম?
শীতকালে যখন তখন ঠান্ডা লেগে যাবার একটা ভয় আমার মধ্যে গৌণভাবে কাজ করে। যদিও তাই বলে দোকানের মজাদার আইসক্রিমে আমার কখনই অভক্তি আসে না। যেমন আমার সবকালের পছন্দ ঈগলুর ‘শেল অ্যান্ড কোর’; নতুন ‘দুধ মালাই’ নামে একটা আইসক্রিম এসেছে যেটা আসলেই মজাদার। এছাড়া করনেলীর ‘প্রীমিয়াম কোন’-টাও মজার। ইচ্ছে করেই দামী আইসক্রিম পারলার গুলার নাম উল্লেখ করতে ইচ্ছে করছে না, কারন সবার সাধারনতঃ অতটা পয়সা করে আইসক্রিমের স্কুপ বা ভেরিয়েশন খাওয়া হয় না।
ছোট্ট বেলায় আমাদের স্কুলের সামনে কাঠি দিয়ে আটকানো মাথায় গোল আকারের ছোট বা বড় দুই সাইজের সাদা আইসক্রিম বিক্রি করতো। পঞ্চাশ পয়সা বা এক টাকায় পাওয়া যেত বলে কাঠি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জিভ দিয়ে চেটে চেটে আইসক্রিম অনুভব করার যে আনন্দ হতো, সেটা বোধহয় আর পাওয়া যাবে না এ জীবনে।
আসলে আমাদের জীবনের গল্প গুলো এরকমই, যেন ঠান্ডা সময়ের ঠান্ডা গল্প। আমাদের জীবনের সময় এগিয়ে যায় আর আমরা প্রস্তুত হই জীবনের জমে যাওয়া গল্পগুলোকে বলে বা লিখে জমাট বাধাতে। গল্পগুলোও অনেকটা আইসক্রিমের ফ্লেভারের মতো, একেক সময় একেক অনুভূতি অনুভব করা যায়। আসলে পুরোটা জীবনই যেন আমাদের অনুভব করে যাওয়ার জন্য বরাদ্দ। এ সময় সাময়িক সময়কে এগিয়ে নেয়, আর আমাদের মাঝে যে দিন দিন চাঞ্চল্য কমে যাচ্ছে তার জানান দেয়।
নিজের সাথে লুকোচুরি ছাড়া এ যেন আর কিছু নয়
মাঝে মধ্যে নিজেকে বড্ড অসহায় মনে হয়; মনে হয় এ কোন দেশে জন্মালাম? নিজের সহজ বাকস্বাধীনতা যেখানে নেই, মিথ্যের প্রতিবাদ করার ক্ষমতা যেখানে নেই; বড্ড অসহায় মনে হয় তাই আমার এ দেশের পরতে পরতে। মানুষ খুব অদ্ভূত ভাবে মুহুর্তে মিথ্যা কথা বলে ফেলে, আমি অবাক হই। আবার সেই মিথ্যা নিয়েই জোরাজোরি করে, এতে আরো অবাক হই।খুবই খারাপ লাগে, মনে হয় - এতো পড়াশোনা, ভাল চাকুরি – এ সব করেই বা কি লাভ? সহজ কথাতো সহজ ভাবে বলতে পারছি না।চারপাশের মিথ্যের ছায়া এত বেশি অন্ধকার করে ফেলেছে, এখন যেন সত্যের আলো সহজে পৌছতে পারছে না আমাদের কাছে।
এমতাবস্থায় মন খারাপে আচ্ছন্ন হয়ে বাসায় বসে থাকা ছাড়া যেন আর কোন উপায় নেই। খুব অদ্ভুতভাবে দিনাতিপাত হয় তখন।নিষ্কলূষ হতাশা থেকে মুক্তি পাবার জন্য তখন খুজে বেরাতে হয় নানা সস্তা উপায়।
---------------------------------------------------------------------------------
*লেখাটি একান্তই নিজস্ব অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ, মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
অ=অফিস আ=আওয়াজ
ইদানিং অফিসগুলোতে বিভিন্নভাবে শব্দ দূষন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে open office culture শুরু হবার পর থেকে। সবচেয়ে বিরক্তিকর হচ্ছে, হঠাৎ করেই কিছু colleague-এর চিৎকার করে মুঠোফোনে কথা বলা। আবার অনেকেই তার অধীনে থাকা কর্মচারীকে ততোধিক আওয়াজে শাসন করা। এসব কিছুর সাথে আছে আর্তচিৎকারে বেজে উঠা ringtone, তখন মনে হয় কোথাও পালিয়ে যাই।
এসব থেকে রেহাই পেতে অনেক অনূরোধ, এমন কি চিহ্ন সম্বলিত ছবি টাঙিয়েও কোন লাভ হয় নাই। অনলাইনে সামান্য ঘুরে পেলাম আমাকে সাপোর্ট করে এমন কিছু তথ্য।৭০% অফিস কর্মচারীর মতে, উটকো আওয়াজ যদি কমানো যায় তবে সত্যিই কাজের productivity বাড়বে। মজার ব্যাপার হলো, মাত্র ১৯% কর্মচারীই ব্যাপারটি নিয়ে সজাগ। হায় কপাল আমি কেন সেই ১৯% এর মধ্যে পড়লাম! Extra sound-টা শুধু্যে বিরক্তিই উদ্রেক করে তাই নয়, সেই সাথে কাজের প্রতি আগ্রহ, efficiency এবং productivity-ও কমিয়ে দেয়।
Microsoft-এর Nick MacPhee (Vice President, Operations) একটা উক্তি করেছেন, "Would it be smart to save $5,000 over the course of a year by putting a highly valued, expensive employee in open space, where that person won't do the best possible job? We don't think so." (ইংরেজীতেই রাখলাম) আসলে cubical অফিস স্পেস করার সময় যদি শব্দ দূষন কিভাবে কমবে সেটা মাথায় রাখা হয়, আকর্ষনীয় আকৃতি থেকে; ব্যাপারটা খুবই কাজের হয়।
বিশেষ করে যারা software developer বা core technical/solution architect তাদের মাথায় সবসময় কমপক্ষে ২০টা জিনিষ মাথায় ঘুরপাক খায়; ঠিক এই সময় যদি পাশের সহকর্মী সচিৎকারে পারিবারিক বা যেকোন বিষয়ে কথা বলতে থাকে, যা আপনার সমস্ত চিন্তার পরিপন্থী; তখন সত্যিই আবার আমার মতো দৌড়ে পালাতে ইচ্ছা করবে।আরেকটি ব্যাপার এখানে বের হয়ে আসে, চিরাচরিত introvert (যারা চুপচাপ থাকতে ভালবাসে) এবং extroverts (যাদের কাছে আওয়াজটা আনন্দ দেয়) দের চারিত্রিকতা।'Irrelevant Speech Effect' বলতে সেই কথোপকথনকেই বোঝায় যেখানে বিরক্তি আর কাজের প্রতি অনীহার উদ্ভব করে।
শেষে এতটুকু বলতে পারি, জানিনা আমার অফিসের কতটুকু উন্নতি হবে, অন্তত এটুকু বলতে পারি technically বা non-technically, চেষ্টা চালিয়ে যান অথবা খেয়াল করুন আপনার কথা বলায় কারো অসুবিধা হচ্ছে কিনা।
IELTS-এর টুকিটাকি…
IELTS এর রেজিস্ট্রেশন এর আগে আপনি কিছু বিষয়ে আপনার অবস্থা যাচাই করে নিন।
প্রথমেই, IELTS দেবার আগে জেনে নিন পরীক্ষার ফরম্যাট, মার্কস, কত পেলে কত ব্যান্ড হবে। সাধারনত প্রত্যেকটি পরীক্ষায় (লিখিত,পঠিত,কথোপকথন,শোনা) ৪০-এ ৩৪ এর উপর পেলে ৭ ব্যন্ড আসবে।এটাও জেনে নিন আপনার আসলে কত band score দরকার।
বাংলাদেশে IELTS রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে যেতে হবে, ব্রিটিশ কাওন্সিল > http://www.britishcouncil.org/bangladesh-exams-ielts-venues-and-timetables.htm
অথবা আই,ডি,পি > http://www.bangladesh.idp.com
ভাল প্রস্তুতির জন্য Cambridge IELTS প্রথমে শেষ করবেন; তারপর বাজার থেকে listening এর জন্য প্রায় সবগুলো বই শেষ করবেন। বৈচিত্রময় listening পার্ট সম্পর্কে ধারনা না থাকলে আসল পরীক্ষায় খারাপের সম্ভাবনা অনেক বেশি। মজার ব্যপার হলো ইদানিং GT-তে অস্ট্রেলিয়ার geography/wild life নিয়ে প্যারাগ্রাফ বেশি আসছে।
পরীক্ষায় শুধু পেন্সিল দিয়ে লিখতে হবে, উত্তর upper case letter-এ লিখবেন, কাটা-ছেড়া যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।সাধারনত CoSonic-এর বড় headphone গুলো ব্যবহার করা হয় পরীক্ষায়; চেষ্টা করবেন practice-এর সময় তা ব্যবহার করতে।৩ ঘন্টার বেশি সময় লেগে যায় listening, reading, writing শেষ করতে।
http://www.ielts-blog.com
এই সাইটে পাবেন recent IELTS Exam-এর প্রশ্নাবলী।
Speaking এর জন্য দেখবেন কিউ কার্ডের টপিকস্; ভাল সাহায্য পাবেন এখান থেকে। Speaking practice-এর জন্য এক মিনিট সময়ের মধ্যে টপিকসে্র পয়েন্ট গুলো একটা স্লিপে লিখুন, তারপর ৫ মিনিট অনবরত বলে যান, মনে রাখবেন পরীক্ষায় examiner আপনার বানানের শুদ্ধতা যত না দেখবে, তার চেয়ে বেশি দেখবে আপনার অনবরত কথা বলার ক্ষমতা।
সব শেষে পরীক্ষার ফলাফল দেখুন এখানে > http://ielts-results.britishcouncil.org/forms/frmMain.aspx
~এদিক সেদিক~
হিসটোরিকাল ফটোগ্রাফ আর সেই সাথে জানা ও অজানা ইতিহাস জেনে নেয়া যাবে http://photography.nationalgeographic.com/ এই সাইট থেকে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, সাথে চমৎকার সব computer desktop wallpapers.
Sun Microsystems সম্পর্কে অনেকেরই জানার আগ্রহ আছে, চলে যান www.sun.com এ।কোম্পানির তথ্য ভান্ডার পাবেন docs.sun.com এ।আমরা অনেকেই জানিনা যে, Sun Microsystems এর Java বা Solaris Operating System ছাড়াও রয়েছে হার্ডওয়ারের বিশাল ব্যাবসা। কিছু অসাধারন technology যেমন – cool thread, logical domain, virtualization, efficiency power & cooling যেটাকে সুন্দর করে বলে Eco friendly. এ সব কিছুই খুজে পাবেন এই ওয়েবটিতে।
মোবাইলের জন্য ভাল বা একদম নতুন theme, ringtone, sms tune ইত্যাদি দরকার, তবে দেরি না করে ঘুরে আসুন zedge.com.
আজকাল অনেকেই অস্ট্রেলিয়া যেতে চাচ্ছে এবং এর জন্য মাইগ্রেশন এজেন্ট এর শরনাপন্ন হচ্ছে। আপনার মাইগ্রেশন এজেন্টটি MARA registered কিনা তা দেখে নিন www.mara.com.au এই সাইট থেকে। এখানে নাম অনুসারে pdf file আছে, ভাল করে খুজে নিন আপনার সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠান রেজিস্টার্ড কিনা?
২০১১ এর ডিভি লটারি শুরু হয়েছে; লটারিতে অংশ নিতে ঘুরে আসতে হবে www.dvlottery.state.gov সাইট থেকে।নিয়মাবলী পাবেন এখানেঃ http://www.travel.state.gov/pdf/DV-2011instructions.pdf
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)